Spread the love

স্যালাড মানেই কেবল কাঁচা, সেদ্ধ কিংবা আধা সেদ্ধ সবজির ‘ম্যাড়মেড়ে’ সমন্বয় নয়। রসনার তৃপ্তি বজায় রেখেও তৈরি করা যায় স্যালাড। আমিষ উপকরণ মিলিয়েও হতে পারে স্যালাড। এতে বাড়ে স্যালাডের স্বাদ ও পুষ্টির মান। তবে উদ্ভিজ্জ আমিষের চেয়ে প্রাণীজ আমিষ বেশি ভালো। কেবল মাছ বা মাংসই নয়; ডিম, টক দই, সাদা সস কিংবা মেয়োনিজ ও প্রাণীজ আমিষের উৎস হিসেবে বিবেচ্য।

আমিষ স্যালাডের রেসিপি :

ডিম সেদ্ধ করে কিউব বা বড় আকারে কেটে নিয়ে সঙ্গে লবণ, গোলমরিচ, লেটুস পাতা, সবুজ বা কালো জলপাই এবং জলপাই তেল যোগ করে হতে পারে সহজ একটি স্যালাড।

বড় মাছের (রুই, কাতলা প্রভৃতি) পিঠের অংশ (এ অংশে তেল কম থাকে) দিয়ে স্যালাড বানাতে পারেন। স্যালাডের জন্য হালকাভাবে সেদ্ধ করে নিন। সেদ্ধ করার সময় মাছের গোলাপি আভা যখন চাপা সাদা বা ক্রিম রঙের হয়, তখনই নামিয়ে নিন। সেদ্ধ করার সময়ই লবণ দিন। আদাও দিতে পারেন। কিংবা চাইলে অল্প তেলে হালকাভাবে ভেজে নিতে পারেন।

টুনা বা কোরাল মাছেরও স্যালাড হতে পারে। মাছের গন্ধ দূর করতে লেবুর রস যোগ করুন। স্যালাডে পুদিনাপাতা, লেটুসপাতা, কাজুবাদাম প্রভৃতি উপকরণ দিতে পারেন। কিংবা কেবল কাঁচা লঙ্কা আর পেঁয়াজকুচি দিয়ে আলতোভাবে মিশিয়ে নিলেও স্যালাড হয়ে যাবে।

চিকেন স্যালাড :

লবণ, আদা-রসুন দিয়ে সেদ্ধ করা বোনলেস চিকেন, ছোট কিউব করে কাটা সেদ্ধ আলু, সবুজ আপেল (কাঁচা, কিউব), মেয়োনিজ ও গোলমরিচ দিয়ে স্যালাড তৈরি করতে পারেন। টুকরা করা উপকরণগুলো একই আকারের হলে দেখতে ভালো দেখাবে।

Related Posts