Spread the love

চল্লিশের কোঠায় ঢুকতেই স্কিনের এজিং নিয়ে চিন্তিত? চিন্তার কোনও কারণ নেই। চল্লিশে পড়লে স্কিনকেয়ারে একটু বাড়তি মনোযোগ দিতে হবে, এইটুকুই যা। যারা টোয়েন্টিজ বা থারটিজ থেকে স্কিনের যত্ন করে এসেছেন, তাদের জন্য তো কাজটা আরওই সহজ হয়ে আছে। কিন্তু যারা কোনও কারণে সেটা করে উঠতে পারেননি, তাদেরও হতাশ হওয়ার কিছু নেই। এখন থেকেই শুরু করুন অ্যান্টি এজিং স্কিন কেয়ার। চল্লিশ বছর বয়সে ওভারঅল স্কিনকেয়ার রুটিনে কিছু স্কিন রিজুভিনেটিং প্রসিডিওরের কথা ভাবা যেতে পারে।

কোলাজেন ইন্ডাকশন থেরাপি বা মাইক্রো নিডলিং

এই বয়সে এসে যে অভিযোগগুলো প্রায়শই দেখা যায়, সেগুলো হল স্কিনের লুজনেস, ফাইন লাইনস বা রিঙ্কলস এসে যাওয়া প্রভৃতি। এগুলো প্রত্যেকটাই আসে এজেড স্কিনে যথেষ্ট পরিমাণে কোলাজেন সিন্থেসিস না হওয়ার কারণে। এই কোলাজেন রিলেটেড চেঞ্জগুলো নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব মাইক্রো-নিডলিং-এর মাধ্যমে। তবে শুধু সমস্যা এলে তার পরই নয়, এই বয়সে পৌঁছে সমস্যা আসার আগেও প্রিভেনশন হিসেবে করানো যেতে পারে মাইক্রো-নিডলিং। তবে অবশ্যই অভিজ্ঞ ডক্টরের পরামর্শ নিয়ে।

পদ্ধতি-

এই পদ্ধতিতে খুব সরু এক গুচ্ছ সূঁচের মাধ্যমে স্কিনে কিছু মাইক্রো-ইনজুরি তৈরি করে স্কিনের রিপেয়ারিং সিস্টেমকে স্টিমুলেট করা হয়। যার ফলে হিউজ কোলাজেন বুস্টেড হয়। তবে সূঁচ দিয়ে করা হলেও এই প্রসিডিওর সম্পূর্ণ পেইনলেস হয়।

উপকারিতা-

যেকোনও ধরণের দাগ যেমন অ্যাকনে মার্কস, রোদে-পোড়া দাগ, স্ট্রেচ মার্কস এবং এনলার্জড পোরস এমনকি সার্জিক্যাল স্কারসের ট্রিটমেন্ট করার জন্য এই পদ্ধতি খুবই জনপ্রিয় এবং এফেক্টিভ।