পান্তাভাতে দই!
তবে পান্তা ভাত মানেই কি শুধু কাঁচা লঙ্কা, নুন আর লেবু? যদি এর স্বাদ একটু ভিন্ন করা যায় দইয়ের সাথে! চলুন জেনে নিই এই প্রাচীন
পান্তা পাতে খাসির ছোঁয়া…
বাঙালির পাতে এমন কম্বিনেশন শুধু খাবারই নয়, একটা আবেগ। আপনি যদি ভর্তা প্রেমী হন, তাহলে পান্তাভাতের সঙ্গী হিসেবে খাসির এই ভর্তা কিন্তু মাস্ট ট্রাই।
রোমহীন ত্বক, তাও রেজার ছাড়া!! কীভাবে জেনে নিন…
ফেসিয়াল হেয়ার পরিষ্কারের জন্য আমরা পার্লারে গিয়ে থ্রেডিং করি অথবা ওয়াক্সিং করি আবার কখনো কখনো বাড়িতে রেজারের সাহায্য নিই। তবে এইসব পন্থা অবলম্বন করলে ত্বকের ক্ষতি হয় বেশি। তাই জেনে নিন কোনও রকম ঝক্কি ছাড়াই ঘরোয়া উপায়ে
কম সময়ে বাড়ির গাছের যত্ন কীভাবে নেবেন, জেনে নিন…
ঘরের ছোটো ছোটো গাছ যেমন মানি প্ল্যান্ট, স্পাইডার প্ল্যান্ট, সাকুলেন্ট জাতীয় গাছ গুলি হেলিয়ে শুধুমাত্র পাতা গুলো জল দিয়ে ধুয়ে নিন। ও পাখা চালিয়ে শুকিয়ে নিন।
ভর্তার নাম চিংড়ি-শুঁটকি…
পান্তা ভাতে পেঁয়াজ, রসুনে মাখা এই ভর্তা খেলে আঙুল চাটবেন আপনিও। খুব সামান্য উপকরণেই এই সুস্বাদু ভর্তা তৈরি করা যায়। কীভাবে বানাবেন?
মুখের গঠন অনুযায়ী হোক সানগ্লাস বাছাই…
ট্রেণ্ডের ঝোঁকে পড়ে ভুল সানগ্লাস বেছে নিলেই ফ্যাশান মাঠে মারা পরে। সেই জন্য জেনে নিন মুখের আকার অনুযায়ী কোন ডিজাইনের সানগ্লাস সবচেয়ে ভালো মানাবে আপনাকে।
বাংলার ঘরে ঘরে পান্তার রমরমা; জেনে নিন এর অগুন্তি গুণাবলি…
গ্রামাঞ্চলে ঘরে ঘরে পান্তার রমরমা দেখা যায়। তবে, শহরে এর আধিক্য কম হলেও অনেকেই পান্তা ভাত খেতে ভালোবাসেন। পান্তা ভাতের অগন্তি গুণাবলি রয়েছে
পিঠ-কোমরের অসহ্য যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে মেনে চলুন কিছু সহজ উপায়….
এই পিঠ-কোমরে ব্যাথার সমস্যা যেন পিছুই ছাড়ছে না! নিত্যদিনের সঙ্গী হয়ে উঠেছে এই যন্ত্রণা। কিভাবে এই যন্ত্রণা থেকে মুক্তি মিলবে সেই চিন্তায় দিশেহারা সকলে। এটি যেমন কোনও গুরুতর রোগের কারণে হতে পারে তেমনই এর পিছনে রয়েছে কিছু ভুল জীবনযাপন পদ্ধতি।
গরমে র্যাশ আর ইচিং দূর করুন সহজে…
অতিরিক্ত ঘাম, ধুলোবালি আর সুর্যের তাপে স্কিনে দেখা দেয় র্যাশ ও ইচিং। আর এই অস্বস্তিকর সমস্যাগুলো আমাদের দৈনন্দিন জীবনের বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। কিন্তু একটু সচেতন হলেই এই সমস্যা সহজেই এড়ানো যায়।
বেলি ফ্যাটকে বলুন বাই বাই!
পেটের মেদ শুধু লুকের সমস্যা নয়, শরীরের ভেতরের সমস্যারও লক্ষণ। জিম না গিয়েও, কঠিন ডায়েট না করেও কিছু সাধারণ অভ্যাস বদলেই পেটের মেদ ধীরে ধীরে কমানো সম্ভব।