
অক্ষয় তৃতীয়ায় এই কাজগুলো ভুলেও করবেন না…
এই শুভ দিনে কিছু নিষেধও মানা হয় বিশ্বাস এবং আচারগত কারণে। আবার এ কথাও শাস্ত্রে বলা আছে যে এই দিন এমন কিছু কাজ রয়েছে যা একেবারেই করা উচিত নয়। অক্ষয় তৃতীয়ার দিনে কী কী কাজ করা নিষেধ তা জেনে নিন –

গ্রাম-শহর যখন এক থালায়…
কেউ খেয়েছে দিদা-ঠাকুমার হাতে, কেউ বা উৎসবে, কেউ আবার অভাবের দিনে। সময় বদলেছে, পান্তা খাওয়ার ধরনও বদলে গেছে। তবে আজ এই পান্তা গ্রাম থেকে শহরের অভিজাত ডাইনিং টেবিলেও জায়গা করে নিচ্ছে...

অক্ষয় তৃতীয়া দিনটিকে কেন এত শুভ মনে করা হয় জানেন কি?
বৈদিক বিশ্বাস অনুযায়ী, এই পবিত্র তিথিতে কোন শুভ কাজ সম্পন্ন হলে তা অনন্তকাল অক্ষয় হয়ে থাকে। যে সমস্ত কারণে এই দিনটিকে শুভ বলে মিনে করা হয় তা হল-

অক্ষয় তৃতীয়ার ভিন্ন লোকাচার জানুন..
বাংলার প্রতিটি অঞ্চলে এই শুভ তিথির দিনটিতে শুধু ধর্মীয় নয়, ভিন্ন ভিন্ন লোকাচার, রীতি এবং বিশ্বাস লক্ষ করা যায়, কিন্তু হৃদয়ে থাকে একই প্রার্থনা – ‘অক্ষয় হোক সুখ আর সমৃদ্ধি’।

প্রান্তে প্রান্তে পান্তা…
কিন্তু বাংলার প্রতিটি অঞ্চলে এই জলে-ভেজা ভাতের গল্প বদলে যায় নামে, রীতিতে, স্বাদে ও পরিবেশনে। চলুন ঘুরে দেখা যাক, বাংলার কোথায় কেমন পান্তা খাওয়া হয়।

বাংলাদেশে পয়লা বৈশাখে এবার বদলে গেল যা কিছু…
তবে এই বছর থেকে পাল্টে গেল অনেক কিছুই। মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম চলতি বছরে বদল করে

পয়লা বৈশাখের ইতিহাস জেনে নেওয়া যাক…
এই প্রথা থেকেই জন্ম নেয় 'হালখাতা'- ব্যবসায়ীদের পুরনো হিসেব শেষ করে নতুন খাতা খোলার প্রথা। হালখাতার সময় ক্রেতাদের মিষ্টি খাওয়ানো, উপহার দেওয়া ছিল ঐতিহ্যের অঙ্গ।

পয়লা বৈশাখ নাকি পয়লা জানুয়ারি, কোনটা নিয়ে মাতোয়ারা বাঙালি!
বলা যায়, ১লা জানুয়ারির উদযাপনের মধ্যে আমরা আধুনিকতার ছোঁয়া দেখতে পাই যা পয়লা বৈশাখের ক্ষেত্রে তুলনামূলক কম দেখা যায়।

পয়লা বৈশাখ নিয়ে এখন বাঙালি ঠিক কতটা আবেগপ্রবণ!
ফার্স্ট জানুয়ারি নিয়ে যতই বেশি মাতামাতি হোক না কেন, পয়লা বৈশাখের আবেগ অনুভূতিকে তা কখনোই ছাপিয়ে যেতে পারবে না।

বড়দিনের অজানা গপ্পো…
অধুনা বাংলায় সবাই মেতে ওঠেন বড়দিন পালনে। গীর্জার প্রেয়ারে নেমে আসে অপার শান্তি। জেনে নিন, বড়দিন নিয়ে জানা অজানা তথ্য...