প্রায় ২ বছর টানা কেটে গেল করোনা পরিস্থিতিকে সঙ্গে নিয়ে। নতুন বছরে অনেকেই ভেবেছিলাম এবার বুঝি এই মারণ রোগের হাত থেকে নিষ্কৃতি পাবো আমরা। কিন্তু সে গুঁড়ে বালি। তাই বছরের শুরুতেই ফের করোনার ছড়াছড়ি, লকডাউন, কোয়ারেন্টাইন, কনটেনমেন্ট জোন শব্দগুলো আমাদের নিত্যদিনের তালিকায় ঢুকে পড়েছে। সংক্রমণে রাশ টানতে বেশ কিছু বিধি নিষেধও চালু হয়ে গেছে। আর কোভিড পজিটিভ এলেই হোম কোয়ারেন্টাইন। আপনি কি এখন হোম কোয়ারেন্টাইনে আছেন? তবে ঘাবড়ে যাবেন না। এই মুহুর্তে মানসিক ভাবে শক্ত থাকতে হবে আপনাকে। আর জানেনই তো মন ভাঙলে শরীর ভাঙতে সময় নেয় না। তাই এই সময়ে কী কী করতে পারেন, তারই পরামর্শ রইল আপনাদের জন্য-
কাজের ব্যস্ততা, জীবনের দৌড়ঝাঁপ। অনেক ক্ষেত্রেই সময়ের অভাবে আমাদের পুরনো অভ্যাসগুলির খোঁজ আর রাখা হয় না। কেউ হয়তো ছোটবেলায় ছবি আঁকতেন কেউ বা নাচ করতেন কেউ বা সঙ্গীত চর্চা করতেন। তারা কিন্তু প্রত্যেকেই তাঁদের সেই পুরনো অভ্যাস আবার ফিরিয়ে আনতে পারেন। নতুন নিয়মে হোম কোয়ারেন্টাইনের দিন নেহাত কম নয়। প্রতিদিন অল্প অল্প করে অভ্যাস করলে দেখবেন আপনারও ভাল লাগবে। আর সময় কাটবে, কে বলতে পারে আপনি আবার পটু হয়ে উঠতে পারেন আপনার ভালো লাগার বিষয়ে।
যদি আপনি বাড়িতে একা থাকেন তখনই এই কাজটা করবেন। পরিবারের সঙ্গে থাকলে কখনওই রান্না করার প্রয়োজন নেই। তখন একটা ঘরে একা থাকাই ভাল। যদি বাড়িতে অন্য কেউ না থাকে তবে নতুন নতুন পদ রান্না করা যেতে পারে। কিংবা কেকও বানাতে পারেন আপনি। তার জন্য অবশ্য সাহায্য নিন ইউটিউব বা ওয়েব পোর্টালের বা ম্যাগাজিনের। অথবা মা ও ঠাকুমার থেকে ফোনে পরামর্শ নিয়েও নতুন রান্না করতে পারেন নিজের জন্য।
বিশেষজ্ঞদের মতে, সবুজের সঙ্গে সময় কাটালে মন ভাল থাকে। তাই আপনি এই সময়ে গাছের পরিচর্যা করতে পারেন। বাড়িতে বাগান থাকলে সেখান থেকে চারা বসিয়ে নতুন গাছ লাগাতে পারেন। কিংবা ঘর লাগোয়া কোনও বারান্দা থাকলে সেখানেও গাছ লাগাতে পারেন। এতে খুবই ভাল দেখাবে ঘর, বারান্দা। আর আপনার মনও ভাল থাকবে।
আর্ট মানেই যে শুধু লেখা, নাচ, গান বা ছবি আঁকা নয়। হতে পারে সেটা স্কাল্পচার কিংবা ক্লে মডেলিংও। আর নতুন নতুন আইডিয়া দিয়েই শুরু করুন আপনার সময় কাটানো। দেখবেন এক সময় আপনিও পটু হয়ে উঠতে পারেন। এক্ষেত্রে কিন্তু ক্লে মডেলিং অনেকখানিই সহজ।
অনেকদিন ধরে কিনে নিয়ে আসা বই পড়া হয়ে উঠছে না। কাজে লাগিয়ে ফেলুন এই কোয়ারেন্টাইন সময়টিকে। এছাড়া পুরনো কোনও বই যদি আপনার বইয়ের তাকে থেকে যায়, তবে তাদের পড়ে ফেলার এটাই সঠিক সময়। বই পড়লে দেখবেন আপনার মনও ভাল থাকবে। জ্ঞান বাড়বে এবং সময়ও কেটে যাবে। এক্ষেত্রে কিন্তু শিব্রাম চক্রবর্তী, সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়ের বই পড়তে পারেন। বেশ ভাল লাগবে। অথবা কমিকসও ট্রাই করতে পারেন।
অফিস বা কর্মক্ষেত্রে কর্মচারী বা কর্মকর্তাদের মধ্যে পলিটিক্স! এই সম্পর্কে... Read More
ফুটপাথ বা রাস্তার ধারের স্টল থেকে কখনো কিছু কেনেন না... Read More
বাদশার জন্য বাদশাহী সাজা দেবে আদালত, এমনটাই আশা ছিল আবেদনকারীদের।... Read More
আমাদের সবারই কিছু না কিছু বদভ্যাস আছে। কারওর কম, কারওর... Read More
বন্ধু! কথাটার অর্থই হয়তো খোলা আকাশ। জীবনে যত বড়ো সমস্যাই... Read More
বরাবর আমরা এটাই শিখে বড় হই, পুরুষই হল নারীর রক্ষাকর্তা।... Read More
‘রঞ্জি ট্রফি ম্যাচে’ এবার ৩ জন মহিলা আম্পায়ার- বৃন্দা রথী,... Read More
রান্না করলে নাকি মন ঠিক থাকে, এ কথা অনেকেই স্বীকার...
অদ্বিতীয়ার ফেসবুক পাতায় আমরা বলেছিলাম- ‘লুকোছাপা পার্কে, অলিতে গলিতে তো...
বরাবর আমরা এটাই শিখে বড় হই, পুরুষই হল নারীর রক্ষাকর্তা।...
আইসক্রিম কে না পছন্দ করে। সে কনকনে ঠান্ডা আবহাওয়া হোক...
বাদশার জন্য বাদশাহী সাজা দেবে আদালত, এমনটাই আশা ছিল আবেদনকারীদের।...
প্রায় ২ বছর টানা কেটে গেল করোনা পরিস্থিতিকে সঙ্গে নিয়ে।...
ভালোবাসা দিবসে নিজেদের বিবাহের ঘোষণা করলেন বাংলা চলচ্চিত্রের দর্শক হৃদয়ের...
আমাদের ফোনে বা ইমেলে নিত্যদিনই স্প্যাম কল, মেসেজ বা মেল...
অনির্বাণ গুহ| বেঙ্গালুরুর ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্সের পরই এই বিশ্ববিদ্যালয়,...
অদ্বিতীয়ার ফেসবুক পাতায় আমরা বলেছিলাম- ‘লুকোছাপা পার্কে, অলিতে গলিতে তো...