হোলি বা দোল রঙের উত্সব। তবে জানেন কি সব জায়গায় এই রং দিয়ে হোলি খেলা হয় না। এমনও জায়গা আছে যেখানে পরস্পরের গায়ে শ্মশানের ছাই মাখিয়ে হোলি খেলায় মেতে ওঠেন মানুষ। বারাণসীর হরিশচন্দ্র ঘাটে চিতা থেকে ছাই তুলে এনে খেলা হয় হোলি।
দোলের আগে শেষ একাদশী রঙ্গভরী একাদশী নামে পরিচিত। এই দিনটি আমলকী একাদশী নামেও পালিত হয়। কাশীতে এদিন থেকেই শুরু হয় রঙের উত্সব। এই রঙ্গভরী একাদশীতে হরিশচন্দ্র ঘাটে চিতার ছাই গায়ে মাখিয়ে দোল খেলার রীতি প্রচলিত আছে। বারাণসীর হরিশচন্দ্র ঘাটের মহাশ্মশানে চিতার আগুন কখনও নেভে না। আর চব্বিশ ঘণ্টাই এখানে আগুন জ্বলে। তাই সারা বছরই যেন একটা বিষণ্ণতা গ্রাস করে থাকে এখানে। কিন্তু রঙ্গভরীতে একাদশীতে সেই চিতার আগুন পরস্পরের গায়ে মাখিয়ে হোলির উত্সবে মেতে ওঠেন এখানকার মানুষ।
ছাই দিয়ে হোলি খেলার সময় ডমরু ও ঘণ্টা বাজানো হয়। মনে করা হয় যে হরিশচন্দ্র ঘাটে চিতার আগুন দিয়ে হোলি খেলার প্রথা এই ৩০০ বছর ধরে চলে আসছে। প্রচলিত বিশ্বাস অনুযায়ী রঙ্গভরী একাদশীতে দেবী পার্বতীকে নিয়ে কাশীতে এসেছিলেন মহাদেব। এখানে নিজের ভূত-প্রেত সঙ্গী-সাথীদের নিয়ে শ্মশানের ছাই দিয়ে নাকি হোলি খেলেছিলেন স্বয়ং মহাদেব। সেই থেকে এই দিনে হরিশচন্দ্র ঘাটে মহাশ্মশাননাথের আরতির পর পর ছাই দিয়ে হোলি খেলা হয়।
সন্দীপ মুখোপাধ্যায় - “নাম কী? থাকো কোথায়? কোন ক্লাস অবধি... Read More
লিপস্টিক আমার কাছে লিপস্টিক নয়। লিপস্টিক আমার কাছে প্রতীক। রং...
আমরা সবাই জানি যে ত্রিদেব বলতে ব্রহ্মাণ্ডের তিন প্রধান স্তম্ভকে...
নাতাশা স্নান সেরে এসছে। সারাটা ঘরই এখন গন্ধস্নান করছে। একই...
পুলিশের উর্দিটা তখনও গা থেকে খুলিনি, সুসময়ী বলল, “তােমার জন্য...
শাে তখন জমে উঠেছে। শীতের সন্ধে। গায়ে ছিল হালকা জ্যাকেট।...
রিশপের ছবিগুলাে সব ফেসবুকে আপলােড করার পর কম্পিউটারের সামনে থেকে...
চা আর প্রজাপতি বিস্কুট। খাবার মধ্যে এই। কিন্তু কথা ছিল...
সকাল বেলাটা আজকাল বিজনের বেশ সমস্যার। থিতু হয়ে প্রভাত উপভােগ...
লােকে ‘ব্যোমকেশ’ নামে ডাকেন। নতুন নামকরণ হয়েছে ‘সােনা দা। এদিকে...
আজও এই শহরের সরু অলি-গলি তাকে নস্ট্যালজিক করে তােলে। তাই...