বিয়ে মানেই নতুন স্বপ্ন, নতুন খামে মোড়া। আর তাই এই বিয়ে নিয়ে ভিন্ন দেশে বিভিন্ন ট্রেডিশান। রুচীবোধও ভিন্ন। আর সেই রুচীবোধের প্রভাবেই বিভিন্ন দেশের হবু কনেরা বিয়ের দিন হয়ে ওঠেন আরও রমনীয়। প্রসঙ্গত, বিভিন্ন দেশের বিয়ের পোশাকের রকমভেদ বিভিন্ন। পশ্চিমাদেশগুলোতে সাদা পোশাক জনপ্রিয় হলেও অনেক দেশে আবার রঙিন বিয়ের পোশাকের কদর বেশি। এই স্পেশাল দিনটিতে ট্রেডিশনাল পোশাকের রকমভেদে আপনি অবাকও হতে পারেণ, আবার আপনার কাছে বিষয়টি লাগতে পারে অদ্ভুতও। তাই আর দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক বিভিন্ন দেশের ঐতিহ্যবাহী বিয়ের পোশাক।
ভারত ও বাংলাদেশের বিয়ের পোশাকে বেশ মিল পাওয়া যায়। কনেরা বেনারসী শাড়ি বা লহেঙ্গা পরেন। এবং গায়ে ভারি গহনা।
কাজাখস্তানে নববধূর পরণে সাদা পোশাকে মোড়া থাকে। পাশাপাশি তার মাথায় এক ধরণের জিনিস পরানো হয়, যার নাম ‘সাউকেলে’। যা বিয়ের বহু আগে থেকেই এটি বানানোর কাজ শুরু হয়ে যায়।
ঘানার বিয়ের পোশাকেও রং-এর ছটাক। পাশাপাশি পরিবারভেদে পোশাকে আছে নিজস্বতা। কনে বা বরের পোশাকে তার চিহ্ন ফুটে ওঠে।
নাইজেরিয়ায় বিয়েতে নববধূরা পরনে পরেন হালকা রং –এর গাউন আর ভারি সাদা পাথরের গহনা। যার সুক্ষ্ম কাজের জাদু নববধুকে করে তোলে আরোও লাবন্যময়ী।
স্কটল্যান্ডের নারীদের থেকেও পুরুষদের পোশাক বেশি আকর্ষনীয়। এখানকার পুরুষেরা ট্র্যাডিশনালী তাদের বংশের কিল্ট পরিধান করেন। এটি স্কার্টের মত এক ধরণের পোশাক। অপরদিকে কনে তাঁর স্বামীর বংশের কিল্টের মতো শাল গায়ে জড়ান।
মঙ্গোলিয়ার বিয়ের পোশাক বৈচিত্রপূর্ণ। সেখানকার হবু কণে ও বর দুজনেই বিশেষ এক পোশাক পরেন যার নাম ‘ ডিল ‘। এই বিশেষ ধরণের পোশাক মঙ্গোলিয়াতে ট্র্যাডিশনাল। যার প্রচলন আজও বর্তমান। মধ্য এশিয়ার নমাডিক গোত্রগুলোতে এই ঐতিহ্যবাহী পোশাকের ধারক ও বাহক।
বেনারসির আঙ্গরাখা প্যাটার্নের ফ্রন্ট স্লিটেড লং কুর্তা, সঙ্গে জাকার্ডের অলওভার... Read More
কলকাতার ফ্যাশনে গরমের চোখরাঙান । তপ্ত শহরে ফ্যাশন মাথায় থাক,... Read More
কাউন্টডাউন স্টার্ট, তারপরেই চারিদিক আলোয় আলোময় ঘরের মেয়ে উমার আগমনে।... Read More
কবে থেকে এই নাক ছাবির প্রচলন বা কে প্রথম এই... Read More
কাজ হোক কিংবা সাজ, মা ও মেয়ের ভারী সুন্দর বন্ডিং।... Read More