‘শুধুমাত্র বিয়ের সাজেই চলে জমকালো বেনারসি!’ –সেদিন এখন অতীত। নানা রূপে, রঙে, নকশায় বেনারসি এখন নিত্য ব্যবহার যোগ্য, অর্থাৎ ১২ মাসের ১৩ পার্বণ ছাড়াও বছরের ৩৬৫ দিনই চলতে পারে বেনারসির রাজত্ব। সে স্কুলের মিটিং হোক বা অফিস, পার্টি, বিয়ে বাড়ি, কলেজ, পুজো, অন্নপ্রাশন, জন্মদিন পার্টি, গেট-টুগেদার ইত্যাদি যেকোনও ক্ষেত্রেই পরতে পারেন বেনারসি। ভাবছেন কীভাবে? এত জমকালো শাড়ি সব জায়গায় পরা যায় নাকি! আলবাত যায় বৈকি। কারণ বেনারসি হয় বিভিন্ন ধরণের। প্রায় ষাটেরও বেশি ধরণের বেনারসি রয়েছে। যার মধ্যে কিছু হালকা সাজের বেনারসি সম্পর্কে আজ আমরা জেনে নেব।
কটন বেনারসিঃ সুতির কাপড়ের ওপর বেনারসি কাজে ভরা এই শাড়ি খুবই লাইট ওয়েট কিন্তু দেখতে অপূর্ব হয়।
টিস্যু বেনারসিঃ
জরির ব্রোকেড কারুকার্যে ভরা হালকা ওজনের টিস্যু বেনারসি দিন বা রাতের যেকোনও অনুষ্ঠানেই চলতে পারে।
শিফন বা জর্জেট বেনারসিঃ
হালকা ও সুন্দর কিছু পরতে চাইলে শিফন বা জর্জেট বেনারসি বেস্ট। ইভিনিং পার্টি, রিসেপশন, অফিস মিটিং, অন্নপ্রাশন বা জন্মদিনের অনুষ্ঠানে দারুণ মানাবে এই শাড়ি।
হ্যান্ডলুম বেনারসিঃ
হালকা সাজের যেকোনও অনুষ্ঠানেই চলবে এই শাড়ি।
ঢাকাই বেনারসিঃ
ঢাকাই জামদানি আর বেনারসির মিশেলে তৈরি হয় এই শাড়ি। এতে জামদানি কারুকাজের পাশাপাশি থাকে বেনারসির কাজ। অফিস, পুজো, স্কুলের টিচার্স মিটিং, কলেজ – সবেতেই মানাবে ঢাকাই বেনারসি।
কাতান বেনারসিঃ
কাতান হল এক বিশেষ সুতোর বুনন। দুই রকম ভালো মানের সিল্ক সুতোকে মিশিয়েই তরি হয় কাতান। সাধারণ বেনারসির তুলনায় ওজনেও হালকা হয় এই শাড়ি।
গ্রীষ্মের ফ্যাশন হোক নজর কাড়া কমফোর্টেবল। তাই বেছে নিন ন্যাচারাল... Read More
কবে থেকে এই নাক ছাবির প্রচলন বা কে প্রথম এই... Read More
ঘর আলো করা ফুটফুটে কন্যেটি দৌড়ে বেড়াচ্ছে বাড়িময়। দু’হাত ভরা... Read More
ভারতীয় দক্ষ কারিগরিতে তৈরি ট্র্যাডিশনাল ও ডিজাইনার ক্রপ টপ লহেঙ্গায়... Read More
সামনেই বান্ধবীর বিয়ে, কী পরবেন তাই ভাবছেন? কেয়া শেঠ এস্কক্লুসিভ... Read More
কোভিডের দ্বিতীয় ঢেউয়ে নাজেহাল আমরা সবাই। তারমধ্যেও বন্ধু বান্ধবীর জন্মদিন... Read More