স্কুলের পড়াশোনা এখন অনলাইনেই চলছে। টিউশন, গানের ক্লাস সেসবও অনলাইনেই... Read More
কোনও মেয়েলি আড্ডায় কান পাতলেই শুনতে পাবেন মায়েদের নিত্যদিনের চিন্তা।... Read More
ইমলি, ঝিমলি, রূপসাদের হঠাৎ জীবন পালটে গেছে। এখনও হুটোপুটি করতে,... Read More
শিশুদের ব্যাপারে প্রত্যেকেই বড্ড বেশি স্পর্শকাতর হবেন সেটাই স্বাভাবিক। ছোটদের... Read More
শীত আসছে। আবহাওয়ায় ইতিমধ্যেই শীতলতা বাড়তে শুরু করেছে। এই আবহাওয়া... Read More
আনলক পর্যায় চললেও করােনা ভাইরাসের ভয় আমাদের সকলের মনেই বর্তমান।... Read More
খেলাধুলো করতে করতে হাত-পা কেটে বা ছড়ে যাওয়া বাচ্চাদের নিত্যনৈতিক... Read More
প্রতিটি পিতা-মাতাই চান তাদের আদরের সন্তান যেন বুদ্ধিদীপ্ত হয়। তারা... Read More
শৈশবের শুরুতেই বাবা, মায়ের উচিত সন্তানকে তার যৌনাঙ্গগুলি চিনিয়ে দেওয়া,... Read More
বাচ্চার স্বাস্থ্য তাে বটেই, সৌন্দর্যরক্ষার জন্যও দরকার হেলদি ফুড। এদিকে...
বাইরে থেকে এসেই বাচ্চাকে আদর করতে যাবেন না। আগে ফ্রেশ...
অনেক বাচ্চাদেরও স্কিন খানিকটা ডাল হয়। সেক্ষেত্রে এক চামচ চটকানাে...
বাচ্চাকে সরাসরি ফল খেতে দিলে যদি না খেতে চায় তাহলে...
বর্ষা চলছে জোর কদমে। সঙ্গে চলছে করােনা ভাইরাসের তুমুল তান্ডব।...
নিজেকে ঘরবন্দি করে আইসােলেট করবেন না । এ সময় স্ট্রেস...
গরমে নিজেদের শরীর ঠিক রাখতেই যেখানে কাবু, সেখানে বাচ্চাদের প্রতি একটু বেশি খেয়াল তো রাখতেই হয়। গরমে শিশুরা তাড়াতাড়ি ক্লান্ত হয়ে পড়ে। তাই গরমে শিশুদের যত্ন নেওয়ার জন্য রইল কিছু টিপস- শিশুকে সবসময় সঙ্গে জলের বোতল দিন। গরমে সকলেরই সারাদিন প্রচুর জল খাওয়া উচিত্। বাচ্চারা খেলাধুলো করার কারণে ঘাম বেশি হয় ফলে ওদের জলের প্রয়োজনও হয় বেশি। জল বেশি খেলে শরীরে টক্সিনের মাত্রা কমে শরীর যেমন সুস্থ থাকে, তেমনই রক্ত সঞ্চালন ঠিকঠাক থাকে। আবার পরিশোধিত জল না খেলে এই জল থেকেই রোগ সংক্রমণের সম্ভাবনা থাকে সবথেকে বেশি। বাচ্চাদের টাটকা ফলের রস, ডাবের জল, বাটারমিল্ক বা লেবুর রস রিফ্রেশমেন্ট হিসেবে খেতে দিন। এতে শরীরে জলের সাম্য বজায় থেকে শিশুদের ক্লান্তি দূর হবে। গরমে বাচ্চাকে সবসময় হালকা রঙের জামাকাপড় পরানোর চেষ্টা করুন। হালকা রঙ গরম তাড়াতাড়ি শুষে নিয়ে শরীর ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে। বাচ্চাদের ত্বক নরম ও সংবেদনশীল হওয়ায় গরমকালে র্যাশের সমস্যা দেখা দেয়। তাই খেলতে পাঠানোর সময় চেষ্টা করুন ভাল সানস্ক্রিন লাগিয়ে রোদে পাঠাতে। ভাল এসপিএফ যুক্ত সানস্ক্রিন শিশুদের ত্বক সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মির থেকে রক্ষা করবে। পিজা, পাস্তা, বার্গার থেকে শিশুদের দূরে রাখুন। তার বদলে তরমুজ, শশা জাতীয় ফল, বাড়িতে তৈরি হালকা খাবার খেতে দিন শিশুকে। গরম কালে পোকামাকড়ের কামড়, লালা থেকে অনেক সময় ইনফেকশন হয়। ঘামে বাড়তে পারে সেই ইনফেকশন। তাই বিশেষ করে সন্ধেবেলা ইনসেক্ট রিপেল্যান্ট লাগিয়ে পাঠান। রাতে সবসময় মশারি টাঙিয়ে শোওয়ান। গরমে মশারি টাঙাতে না ইচ্ছা না করলে অবশ্যই মসকিউটো রিপেল্যান্ট লাগিয়ে দিন বাচ্চাকে।
বাচ্চার জুতাে নির্বাচনের ব্যাপারে একটু সচেতন থাকুন। বাচ্চার জুতাের মাপটি...
বাচ্চাকে সবসময় ডায়াপার পরিয়ে রাখবেন না। বাইরে বেরনাে এবং ঘুমনাের...
শীতে প্রতিদিন বাচ্চাকে ঈষদুষ্ণ জলে স্নান করান। বেশি গরম জল...